Saturday, October 28, 2006

সংবাদ কেন প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি?

গতকাল রাত থেকে একটু পরপর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি জানার অনেক চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশ সময় রাত 12টায় পত্রিকাগুলোর ইন্টারনেট সংস্করনগুলো পাবলিশ হয়। তার আগ পর্যন্ত বিডিনিউজ24 নামক সাইটটিতে কিছু সংবাদ পাওয়া গেল। দৃষ্টিপাত ব্লগসামহোয়ার ইন বাংলা ব্লগ থেকে অনেক কিছুই জানা গেল রাতে। আমরা প্রবাসী যারা তাদের কাছে বাংলাদেশী টিভি/রেডিও নেই এবং ইনটারনেটই একমাত্র ভরসা।

দেশের অনেক লোকের ক্ষেত্রেও কে কোন সংবাদপত্র পড়ছে তা সংবাদের নিরপেক্ষতাতে প্রভাব ফেলে।বর্তমানে পরিস্থিতি নতুন মোড় নিয়েছে কারন বিচারপতি হাসান শপথ নিতে অস্বীকার করেছেন। কিন্তু সংবাদ পাব কোথায়? প্রথম আলোর মধ্যাহ্ন সংস্করনে দেখলাম খবর পড়তে টাকা লাগবে। সংবাদ কি শুধুই প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি নাকি?যেখানে ওহমাইনিউজের মত সিটিজেন জার্নালিস্টদের সাইট বিশ্বে প্রাতিষ্ঠানিক সংবাদের এই মনোপলি খর্ব করে দিয়েছে এবং ব্লগগুলো মিডিয়ার থেকে দ্রুত ও কোয়ালিটি রিপোর্ট দিচ্ছে সেখানে বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে থাকবে?

দেশের প্রতিটি লোক জার্নালিস্ট হতে পারে। দরকার শুধু একটি সাইট এবং ইন্টারনেট কানেকশন। সামহোয়ার ইন এরকম একটি সিটিজেন জার্নালিস্টভিত্তিক খবরের সাইট নিয়ে চিন্তা ভাবনা করছে। আমি তাদের অনুরোধ করব দ্রুত এটিকে বাস্তবায়ন করতে। আর এখানকার ব্লগারদের প্রতি আমার অনুরোধ, আপনারা যে যে এলাকায় আছেন ওখান থেকে ফার্স্ট হ্যান্ড সংবাদ আপনাদের ব্লগে প্রকাশ করুন। শফিক রেহমানদের মত লোকের কাছে সংবাদকে জিম্মি রাখলে চলবে না। এবারের ইলেকশনে ব্লগাররা একটি দৃষ্টান্তমুলক ভুমিকা পালন করুক দেশের লোকের কাছে।

Monday, October 09, 2006

নিজেকে হারিয়ে খুঁজি

রুপকথা ও গল্পে পড়েছি যে অতীতকালে সংসারের প্রতি বিরাগভাজন হলে বনবাসে চলে যাবার একটি চল ছিল। সাধু সন্তেরা লোকালয় ছেড়ে দীর্ঘমেয়াদী ধ্যান করে উচ্চমার্গে যাওয়ার চেষ্টা করতেন। এই একাকিত্বের সাধনা কিন্তু সামাজিক জীবনের জটিলতা পরিহার করে নিজেকে খোঁজার জন্যেই।বর্তমান যুগের ঘন সামাজিক জীবনে এমন সুযোগ কমই দেখা যায়। রাগ করে যে দিকে দু'চোখ যায় সেদিকে চলে যাওয়ার অদম্য উদ্দেশ্য থাকলেও দৃষ্টি কিন্তু মোড়ের উচু বিলডিংটাতেই বাঁধা পায়। পালানোর উপায় নেই!

এই সমাজে আমরা একে অপরের সাথে সম্পর্ককেই সর্বোচ্চ মর্যাদা দেই। কিন্তু আমরা কিন্তু একটি সম্পর্ককে সব সময়ই এড়িয়ে চলি,তা হলো নিজের সাথে নিজের সম্পর্ক। এই সম্পর্ককে খুজে পেতেই দরকার ক্ষনিকের ধ্যান বা একাকিত্ব । কিন্তু এটি কেন দরকার?

জীবনানন্দ বলেছেন: "অর্থ নয়, কীর্তি নয়, সচ্ছলতা নয়-আরো এক বিপন্ন বিষ্ময়আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরে খেলা করে;আমাদের ক্লান্ত করে, ক্লান্ত - ক্লান্ত করে । "একাকিত্ব অনেক ক্ষেত্রেই জীবনের সেই বিপন্নতাকে খুজে পেতে সাহায্য করে। সামাজিক রীতিনীতি, কর্তব্যবোধ, ভাল সাজার ভন্ডামি ইত্যাদি থেকে নিজেকে কিছু সময় আড়ালে রাখে। জীবনের কিছু গোপনীয় বিষয় আমরা আমাদের অতি নিকটজনকেও জানাতে পারিনা। এমনকি সেটা নিয়ে চিন্তা করতেও ভয় লাগে। মনে হয় এই গুপ্তকথার অস্তিত্ব না থাকলেই ভাল হত। এগুলো আমাদের মনকে কুড়ে কুড়ে খায়। একাকিত্ব ছাড়া এগুলোর মুখোমুখি হবার সুযোগ কোথায়?

এই একাকিত্ব শুধু একা থাকা নয়। একা থাকা হচ্ছে ঋণাত্বক অবস্থা, অপরের সানি্নধ্যের আশায় বিপন্ন থাকা। কিন্তু আমি যেই একাকিত্বের (solitude) কথা বলছি সেটি হচ্ছে ধনাত্বক উদ্দেশ্যে নিজেকে গুটিয়ে নেয়া বিশেষ করে অপছন্দের কোন পরিবেশ থেকে। এটি মনের একটি অবস্থা এবং এই স্বল্প সময়ের ধ্যানে চিত্ত বিক্ষিপ্ত হয়না। নিজের সাথে নিজের বোঝাপড়া করা যায়। এর সুবিধা হচ্ছে লোকজন থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে নয়, লোকজনের মাঝে থেকেও একাকিত্বের স্বাদ আস্বাদন করা যায়।

একাকিত্বের শক্তি অনেক। এই সময়টুকুতে গভীরভাবে চিন্তা করুন, নতুন কোন আইডিয়া পেয়ে যাবেন সহজেই। অথবা নিজের সমালোচনা করুন এবং সীমাবদ্ধতাগুলোকে দুর করার চেষ্টা করুন।একাকিত্বকে লালন করা সহজ। একটু একটু করে এর চর্চা করুন দেখবেন এটি আস্তে আস্তে আপনার চিন্তশক্তিকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। হয়ত কবির ভাবালুতার বদনাম জুটবে আপনার কপালে। কিন্তু আপনিতো পাচ্ছেন সামজিক সম্পর্কের থেকেও বড় - আপনার নিজের সানি্নধ্য। জীবনের সবচেয়ে ভাল সময়টুকু পাবেন একাকিত্বে ভাল একটি স্বপ্নের ভেলা চড়িয়ে। এই প্রাগৈতিহাসিক শিল্প থেকে জীবনকে বন্চিত করবেন না।

Sunday, October 08, 2006

কিংকর্তব্যবিমুঢ়

দৃশ্য এক: তখন প্রায় রাত নটা। ধানমন্ডির এক নির্জন ট্রাফিক সিগন্যালে গাড়ি থামিয়েছি। হঠাৎ শুনি এক হাক "এই কল্যানপুর যাইবা?" আমি ভ্রু কুঁচকে আমার দিকে আসতে থাকা একটি লোকের দিকে তাকালাম চিন্তা করতে করতে 'ব্যাটা কি আমাকে ট্যাক্সি ড্রাইভার মনে করল নাকি'?

"তুমি কোনদিকে যাইবা?" লোকটি দ্বিতীয় প্রশ্নবান ছুড়ল। মুখ ফস্কে বেড়িয়ে গেল 'বাসায়' (সত্যি কথা)। "আচ্ছা যাও" শুনে বুঝলাম লোকটির হাত থেকে ছাড়া পেয়েছি । ভাবলাম লোকটির আর দোষ কি অন্ধকারে হয়ত বুঝতে পারেনি।

দৃশ্য দুই: ধানমন্ডির এক ক্লিনিকের সামনে দিনের বেলা গাড়ী থামিয়ে মোবাইলে কথা বলছি। হঠাৎ দেখি একটি বোরকা পড়া মহিলা এসে দরজার পাশে দাড়িয়ে কি যেন বলছে। আমি ফোনে কথা বলা থামিয়ে তার দিকে তাকালাম। সে এবার পরিস্কার ভাবে বলল "রাজারবাগ যাইবেন"?

আমি কতক্ষন তার দিকে তাকিয়ে থেকে যখন বুঝতে পারলাম ব্যাপারটা তখন গেলাম রেগে "আপনি কি গ্রাম থেকে আসছেন যে ট্যাক্সিও চেনেন না"? মহিলা অদ্ভুত দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে সম্মতিসুচক মাথা নাড়তে থাকল মানে সে গ্রাম থেকেই এসেছে। আমি তখন আমতা আমতা করে বোঝাচ্ছি তাকে যে ট্যাক্সির উপরে ট্যাক্সি লেখা থাকে এবং রং হয় কাল বা হলুদ।

এখানে বলা প্রয়োজন ঘটনা দুটি ২০০৫ সালের এবং আমার গাড়ীটি ছিল বিশ বছরের পুরনো নিশান মার্চ হ্যাচব্যাক (জলপাই রংয়ের) যা মারুতি কালো ক্যাবগুলির থেকে বেশ আলাদা।

শানে নুযুল: ট্যাক্সি ড্রাইভার হিসাবেই আমাকে হয়ত বেশী মানাত ।

Wednesday, October 04, 2006

পুন:একত্রিকরন - স্বপ্ন ও বাস্তবতা

অক্টোবরের তিন তারিখ হচ্ছে জার্মান পুন:একত্রিকরন দিবস। 1990 সালে পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানী এক হওয়ার পর প্রতি বছর এটি ঘটা করে পালন করা হয়।

বার্লিনে জার্মান সংসদের কাছে ব্রান্ডেনবুর্গার গেইটের পাশে জম্পেশ একটি মেলা বসেছিল (মূল রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান হয়েছে কি'ল শহরে)। প্রচুর লোক এসেছিল পরিবার (পোষা কুকুর সহ) নিয়ে। আমার দুই বছর বয়সী মেয়ে জার্মানিতে আসার পর থেকেই কম লোক দেখে অভ্যস্ত। সে এত ভিড় দেখে মোটামুটি ভচকে গেল এবং গম্ভীর মুখে একটি রাইডে চড়ে বসল। অবশেষে টুইটি বেলুন তার হাতে ধরিয়ে দেওয়ায় তার মুখে হাসি ফুটল। তবে দেশীয় বাড়োয়ারী মেলা দেখে অভ্যস্ত এ মনকে মেলাটি হতাশ করেছে। শুধুই খাবার ও পানীয়র স্টলের ছড়াছড়ি। জার্মানীর বাভারিয়ার ঐতিহ্য অক্টোবরফেস্টের রেশ রাখতেই এখানে লিটার মগে বিয়ারের ছড়াছড়ি ছিল। উৎসবের আইকন হিসাবে একটি বিশাল চড়কি অবশ্য মেলার আমেজটা ধরে রেখেছে। দিনটি ছিল সরকারী ছুটির দিন।

পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানীর জনগনের ভাষা এক, সংস্কৃতি এক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর শুধু রাজনৈতিক কারনে - জার্মানী মিত্রবাহিনীর দেশগুলোর কন্ট্রোলের সুবিধার্থে জার্মানী ভাগ হয়ে যায়। পুর্ব জার্মানী চলে যায় রাশিয়ার নিয়ন্ত্রনে। তখন কোলড ওয়ারের যুগ মাত্র শুরু হয়েছে। দুদেশের মধ্যে দুরত্ব তৈরি করা হয়। পূর্ব জার্মানীর জনগন কিন্তু এ বিভেদ মন থেকে মানেনি। তাদের মনে পুনরায় এক হওয়ার স্বপ্ন থেকে যায়। 1949 থেকে 1962 পর্যন্ত প্রায় 25 লক্ষ লোক পুর্ব থেকে পশ্চিম জার্মানীতে দেশান্তরী হয়। এ মিলন ঠেকাতে গড়ে ওঠে বার্লিন প্রাচীর। এই প্রাচীর ডিঙোতে গিয়ে কত যে স্বাধীনতাকামী মানূষ গুলিতে মারা গিয়েছে। আশির দশকের শেষের দিকে পেরেস্ত্রইকার হাওয়া লাগে পূর্ব জার্মানীতে। সমাজতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে প্রচন্ড বিক্ষোভ হয় এবং গনহারে লোক পালাতে থাকে পাশের দেশ চেকস্লোভাকিয়ায়। 1989 সালের 9ই নভেম্বর বার্লিন প্রাচির ভেঙে ফেলে দুই জার্মানি এক হওয়ার ক্ষেত্র তৈরি করে।

অবশেষে আসলো সেই দিন - অক্টোবর 3, 1990। দুই জার্মানী এক হলো।খুব কি সহজ ছিল এই এক হওয়া? এই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত জার্মানীর উপর অনেক ঋনের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে। ভুতপূর্ব পূর্ব জার্মানীর রাস্তাঘাট ও স্থাপনাগুলো সংস্কার করা হয়েছে এবং হচ্ছে । পুন:একত্রিকরনের খরচ 750 বিলিয়ন ইউরো। পূর্ব জার্মানির সরকার নিয়ন্ত্রিত কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লাখ লাখ লোক বেকার হয়ে গেছে। এখনো কিছু লোকের মন থেকে পূর্ব এবং পশ্চিমের বিভক্তির ধারনা যায়নি। সমাজতান্ত্রিক ধ্যানধারনার লোকেরা বাজার অর্থনীতির প্রতিযোগীতাতে খাপ খাওয়াতে পারছে না - মনের প্রাচির হয়তো সরেনি। কিন্তু এমন সুযোগ বারে বারে আসেনা । দুই জার্মানীর রক্তপাতহীনভাবে পুনরায় এক হওয়া জার্মানদের ঐকান্তিক ইচ্ছার ফলেই হয়েছে। জার্মানী আবার আস্তে আস্তে মাথা তুলে দাড়াচ্ছে এই একীভুত শক্তি নিয়েই।

আমার মনে প্রশ্ন জাগে দুই বাংলার মানুষকি কখনও এক হওয়ার স্বপ্ন দেখে? নাকি তারা ধর্মকেই বিভক্তির প্রধান কারন হিসাবে এখনও দেখে?

Tuesday, October 03, 2006

কেটি মেলুয়া - জ্যাজ-পপ গানে মাতাচ্ছেন

তিন বছর আগে কেটি মেলুয়ার জীবন অন্য সাধারন এ লেভেলে পড়ুয়া ১৮ বছর বয়সী মেয়ের মতই ছিল। একটি রেকর্ড কোম্পানির পরিচালকের নজরে পড়ে গিয়ে তার ভবিষ্যত বদলে গেল। মিষ্টি কনঠে জ্যাজ পপ ঘরানার গানের সংকলন প্রথম এলবামটি ২০০৩ এ প্রকাশিত হয়েই সাড়া জাগায়।

এরপর ২০০৫ সালে প্রকাশিত তার দ্বিতীয় এলবাম piece by piece মালটি প্লাটিনাম সেলার হলো। এই এলবামের বেশ কটি গান ইউকে চার্টের শীর্ষে ছিল। পরপর দুবছর ধরে কেটি ব্রিটেনের সর্বাধিক বিক্রিত গায়িকা।কেটি মেলুয়ার জন্ম জর্জিয়ায়। ৯ বছর বয়স থেকে বসবাস আয়ারল্যান্ডে।

কথায় নয় কাজেই কেটির পরিচয় হউক আপনাদের সাথে। Nine Million Bicycles -গানটি ক্লিক করলে শুনতে পারবেন।লিরিকসটা এখানে পাবেন

কেটি মেলুয়ার ওয়েবসাইট

Sunday, October 01, 2006

মহাকাশ থেকে ব্লগিং

আনুশেহ আনসারি হচ্ছেন প্রথম মুসলিম নারী যিনি মহাকাশ ভ্রমন করে এসেছেন।

আরেকটি ব্যাপারও তিনি প্রথম করেছেন, সেটি হচ্ছে মহাকাশ থেকে প্রথম ব্লগে লিখেছেন। উনি শুরু করেছেন যাত্রার 9 দিন আগে এভাবে:

"আমি জানিনা কে এটি পরছে... হয়ত তুমি একটি ছোট মেয়ে, জানতে চাচ্ছ আমি কে... হয়ত তুমি একটি উচ্ছল যুবক, আমার ছবি দেখে আমার সম্পর্কে জানতে আগ্রহ হয়েছে... হয়ত তুমি একজন যে সবসময়ই মহাকাশ ভ্রমনের স্বপ্ন দেখ এবং জানতে চাচ্ছ যে এই স্বপ্ন পুরনের কাছাকাছি আসতে কেমন লাগে..."

মহাকাশ থেকে তার কিছু লাইন:

" আমি শেষ পর্যন্ত এসেছি... যাত্রা বেশ লম্বা সময় নিয়েছে.....

আপনারা ইতিহাসের সামিল হলেন! আপনারা মহাকাশ থেকে প্রথম ব্লগে পাবলিশ হওয়া লাইন পড়ছেন।"

আপনাদের ইতিহাসে সামিল হতে আর আটকে রাখবোনা । এই হচ্ছে আনুশেহর স্পেস ব্লগ

উইন্ডোজ ভিসতায় বাংলাদেশ





মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ভিস্তা রিলিজ হচ্ছে এ বছর নভেম্বরে। মাইক্রোসফট মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্রফেশনাল এওয়ার্ড প্রাপ্ত অমি আজাদ এটির বাংলা লোকেলের কাজ করেছেন। উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক - তে বাংলা -ভারত লেখা ছিল। ভিস্তাতে বাংলাদেশ আলাদাভাবে আসলো ।

তার ব্লগ থেকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।