Friday, January 18, 2008

বাংলায় সিটিজেন মিডিয়ার গাইড

মাত্র তিন বছর আগেও সিটিজেন জার্নালিস্ট (নাগরিক সাংবাদিকতা), সিটিজেন মিডিয়া (নাগরিক মাধ্যম), ব্লগ ইত্যাদি শব্দগুলো বিশ্বের ৯৯% লোকের কাছেই অজানা ছিল। আজকে উন্নত বিশ্বে এটি খুবই আলোচিত বিষয়। এ নিয়ে নিত্য নতুন নানা ধরনের রিসার্চ ও উদ্যোগ দেখা যায়।

আমাদের অনেকের কাছেই এখনও এ বিষয়গুলি পরিষ্কার নয় কারন অনেকেরই ভীতি আছে যে জটিল কারিগরী বিষয় এগুলো। আসলে সাধারণ কম্পিউটার পরিচালনা জ্ঞান দিয়েই নাগরিক মাধ্যমের টুলগুলো (ব্লগ, পডকাস্ট, ভিডিও ইত্যাদি) ব্যবহার সম্ভব।

গ্লোবাল ভয়েস অনলাইন হচ্ছে হার্ভার্ড ল স্কুলের বার্কম্যান সেন্টার ফর ইন্টারনেট এন্ড সোসাইটিতে (সমাজে ইন্টারনেটের প্রভাব সম্পর্কে একটি গবেষনা প্রতিষ্ঠান) প্রতিষ্ঠিত একটি অলাভজনক আন্তর্জাতিক নাগরিক মাধ্যম (সিটিজেন মিডিয়া) প্রকল্প। এর ব্লগ প্রসার শাখা রাইজিং ভয়েসেস সবার জন্যে সহজ করে একটি সিটিজেন মিডিয়া গাইড প্রকাশ করেছে। এটি বর্তমানে বাংলা, ইংরেজী ও স্প্যানিশ ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে। অচিরেই অন্যান্য ভাষায়ও এটি অনূদিত হবে।

ইংরেজী থেকে এর প্রাথমিক বাংলা অনুবাদ করেছিল রাইজিং ভয়েসেস এর ক্ষুদ্র সহায়তা লাভকারী প্রকল্প নারী জীবন। এরপর আমি এটির সম্পাদনা, পরিবর্ধন, পরিমার্জন ও পেজমেকিং করেছি। এতে বাধঁ ভাঙ্গার আওয়াজের লিন্কও দেয়া আছে। আশা করছি এটি আপনাদের কাজে আসবে।

এটি পিডিএফ ফরম্যাটে ক্রিয়েটিভ কমন্সের আওতায় প্রকাশিত। এর সূত্র উল্লেখ করে এটিকে বানিজ্যিকভাবেও ব্যবহার করা যাবে। কাজেই ছড়িয়ে দিন এটিকে আপনাদের পরিচিতজনের মাঝে। নাগরিক সাংবাদিকরা বিকশিত হোক দেশ দেশান্তরে।

বাংলায় ডাউনলোড করুন।

ইংরেজীতে ডাউনলোড করুন।

Tuesday, January 08, 2008

বিদেশী খেদাও

মিউনিখের ট্রেন স্টেশনে সংঘটিত সাম্প্রতিক এক ঘটনা জার্মানীতে বিপুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এক গ্রীক এবং এক তুর্কী যুবক স্টেশনে এক পেনশন ভোগী বৃদ্ধকে লাথি মেরে আহত করে যা সিসিটিভির ভিডিওতে ধারন করা হয় এবং বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখানো হয়। এই চিত্র সারা ক্রিসমাস জুড়ে টিভি চ্যানেলগুলোতে বার বার প্রচারিত হতে আমি দেখেছি। অনেকেই মন্তব্য করেছেন যে কারাগারে থাকা এই বিদেশীদের কঠিন শাস্তি দেয়া হোক এবং সব বিদেশী অপরাধীদের দেশ থেকে বের করে দেয়া হোক।

ব্যাপারটি এখানেই শেষ নয়। পশ্চিমের হেসে স্টেটের গভর্নর রোলান্ড কখ সম্প্রতি বলেছেন যে জার্মানীতে বিদেশী অপরাধীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে বিশেষ করে জাতিগত সংখ্যালঘুদের মধ্যে। তার মতে জার্মানীতে বসবাসকারী বিদেশীদের ভদ্র আচরণ করা উচিৎ এবং মারামারির সংস্কৃতি পালন করা উচিৎ নয়। এভাবেই একটি সভ্য দেশের লোকেরা আচরণ করে।

তবে উনি হয়ত ভুলে গিয়েছেন যে গত আগষ্টে জার্মানীর পূবের মুগেলন গ্রামে আট ভারতীয়কে ৫০ জন জার্মানের একদল হাঙামাকারী নির্মমভাবে পিটিয়েছিল। তারা কিন্তু কোন নিও নাৎসী দলের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না, গ্রামের সাধারণ মানুষ ছিল, যারা এই বর্ণবাদী হামলা চালিয়েছিল।

যারা বিদেশী অপরাধীদের তাড়ানোর ব্যাপারে সোচ্চার তারা কিন্তু কখনও এ ব্যাপারে মুখ খুলবেন না যে ঐ ৫০ জন লোক কিভাবে বিনা বিচারে পার পেয়ে গিয়েছিল। তাদের গ্রেফতার করার পর তাদের নেতা বাদে সবাইকে ছেড়ে দেয়া হয় এক ঘন্টার মধ্যে। এই নেতাকে পরে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং ৬০০ ইউরো ফাইন করা হয়। যেহেতু সেই নেতা সোশ্যাল সিকিউরিটির ছাতায় আছে সে ঘোষণা করল এই ফাইন দিতে সে অক্ষম এবং ফলে স্টেট এক বছর ধরে তার ফাইন পরিশোধ করবে।

দক্ষিনপন্থী সাইট স্টোর্টেবেকার নেটজ এই আট ভারতীয় দের দেখে নেয়ার ব্যাপারটিকে একটি ছোটখাট বিপ্লব হিসেবে অভিহিত করেছে এবং বলেছে যে মুগেলনের মত গ্রাম মাল্টিকালচারিজম থেকে অনেকাংশে মুক্ত তাই এই উপযুক্ত কাজ করতে পেরেছে (উৎস)

তবে সব চেয়ে চিন্তার বিষয় হচ্ছে কট্টর দক্ষীণপন্থী রাজনৈতিক দল এনপিডি যাদের মতে "আফ্রিকান, এশিয়ান ও ওরিয়েন্টাল" কেউই কখনো জার্মান হতে পারবে না ঘোষনা দিয়েছে:

উদ্ধৃতি
"জার্মানী জার্মানদেরই থাকা উচিৎ যাতে আমাদের সন্তানদের আমেরিকার আদিবাসী রেড ইন্ডিয়ানদের মত ভাগ্য বরন করা উচিৎ নয় যারা অভিবাসীদের ব্যপক অনুপ্রবেশের ফলে সংখ্যালঘু হয়ে যায়।"

মোটামুটি এই হচ্ছে জার্মানীতে বিদেশীদের প্রতি সাধারণ জনমত। এখন সমস্যা হচ্ছে বিদেশীদের গায়ে তো লেখা থাকে না কে এখানে পর্যটক, বা ক্ষন সময়ের জন্যে এসেছে বা অভিবাসী। ফলে টুরিস্ট এলাকার বাইরে গেলেই আসল পরিস্থিতি বোঝা যায়। যারা পশ্চিমের দিকে থাকেন তাদের খবর জানি না কিন্তু পূবের দিকে অনেক বিদেশী কেই অদৃশ্য বর্ণবাদের ব্যাপারে কথা বলতে দেখা গেছে। আমি নিজেও বার কয়েক খারাপ ব্যবহার পেয়েছি মাল্টিকালচারাল বার্লিনে যার কোন ব্যাখ্যা সহজে পাই নি। তবে অবশ্যই এটি কিছু সংখ্যক লোকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ - এর সরলীকরন উচিৎ হবে না।

বার্লিনের প্রান্তে অবস্থিত একটি মিউজিয়ামে (House of the Wannsee Conference) গিয়ে কিছু প্রশ্নের উত্তর পেয়েছিলাম। ইহুদিদের গণ হারে দেশ থেকে উৎখাত করা এবং পরবর্তীতে মারার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল ১৯৪১ সালে অনুষ্ঠিত এখানকারই এক কনফারেন্সে

এই মিউজিয়ামে রয়েছে জাতিগত প্রোফাইলিংয়ের সেই ইতিহাস। নাৎসিজম বৈজ্ঞানিকভাবে মানুষকে জাতিগত কিছু হায়ারার্কীতে ফেলে দেয়। যার উপরের দিকে রয়েছে জার্মানিক/নর্ডিক এবং আর্যরা (কোন কোন ক্ষেত্র সমার্থক) এবং নীচের দিকে ছিল পরজীবি জাতিরা (Untermenschen)

জার্মানরা খুবই গর্বিত জাতি। তারা তাদের পার্ফেকশন নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট। এই ধারনাকেই পুঁজি করে কখের মত লোক নতুন করে বিদেশীদের প্রতি বিদ্বেষ তৈরি করছেন। ইতিহাস থেকে লোকে শিক্ষা গ্রহণ করে না এটি সবাই বলে। ফলে ভবিষ্যতে নাৎসীজমের পূনরাবির্ভাব (যদিও এটিকে আইন দ্বারা নিষিদ্ধ করা আছে) হতেও পারে।

জার্মানীর প্রায় ১৮% জনসংখ্যা বিদেশী (দেড় কোটি) যার অধিকাংশই তুর্কী বংশোদ্ভূত। জার্মান নাগরিক হওয়া খুবই দুরুহ ব্যাপার এবং এজন্য তাদের অনেকেরই ভোটিং রাইট নেই (যদিও স্থায়ী বসবাস যোগ্যতা আছে)। তারা এই দক্ষিনপন্থীদের জাগরণকে কিভাবে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করবেন এটাই দেখার বিষয়।

বাংলায় অনলাইন লিন্কসমুহ: একটি আপডেট

বাংলা ব্লগ সমাহার

ব্লগিং প্লাটফর্ম, ডাইরেক্টরী এবং এগ্রেগেটর

* বাঁধ ভাঙার আওয়াজ- হাজারেরও বেশী বাংলা ব্লগ নিয়ে সর্ববৃহত এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম
* সচলায়তন - বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম
* আমার ব্লগ - বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম
* এভারগ্রীন বাংলা ব্লগ - বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম
* প্যাঁচালী - বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম
* বাংলা ব্লগস্ - বাংলা ব্লগ ডাইরেক্টরী
* বাংলা ইউনিকোড ব্লগ - বাংলা ব্লগ এগ্রেগেটর

বাংলাদেশী:

* না বলা কথা
* আমাদের কথা
* উত্স সন্ধানে
* …করি বাংলায় চিত্কার…
* ছেঁড়া পাতায় কথামালা
* আসিফ আহমেদ অনীকের বাংলা ব্লগ
* অমি আজাদ
* সসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস
* আমি এবং আমার পৃথিবী
* পুড়ে ছাই ধ্বংসস্তুপ থেকে বেঁচে উঠি পুর্ণবার
* রয়েসয়ে
* নিরিখ বান্ধিলাম দুই নয়নে……
* বিবর্ণ আকাশ এবং আমি….
* ভয়েস অফ বাংলাদেশী ব্লগারস
* এইটা তোমার গান
* প্রাত্যহিক ভ্যাজর ভ্যাজর
* কবিয়াল
* অজ্ঞাতবাস
* ধৃসর গোধুলী
* সাধক শন্কু
* বলো গো
* মোকাবেলা
* খিচুড়ী ব্লগ
* আড্ডা
* ভালবাসা
* হাজার বর্ষা রাত………
* কাকশ্য পরিবেদনা!
* আধুলি জমানোর ম্যাচবক্স
* কীন ব্রীজে গোধুলি এল অন্তরালে কালান্তর ভোর
* দিল কা লাড্ডু
* অনন্ত ন্বপ্ন
* ..খেরোখাতা..
* যাপিত জীবন
* বাংলা ভাষী
* বাংলা ভাষা
* সুহ্রদ সরকার
* সম্ভাবনার মৃত্যু ঘটুক … নতুন সম্ভাবনার তাগিদে
* সীমাহীন সংলাপ
* যূথচারী
* আলী মাহমেদের ব্লগিং
* মাহবুব সুমন ও তার অগাবগা বচন
* শুভ্র প্রকাশ পালের ব্লগ
* অলস বিকেলের শেষ রোদ
* শেঁকড়ের সন্ধানে
* টকিজ
* খসড়া কবির খসড়া কবিতা
* আমার ভাঙা পথের রাঙা ধূলা
* স্বপ্নলোক
* হিডেন হার্ট
* ত্রসরেণু অরণ্যে
* গ্লোবাল মিডিয়া
* আমাদের কথা -নারী জীবন বাংলা ব্লগ

ভারতীয়:

* স্লোগান দিতে গিয়ে
* আমার কিছু বক্কা
* খোলা জানালা
* মনের পাতা
* ট্রিভিয়াল বাইটস
* ধূসর ফিনিক্স …এবং কোমল গান্ধার
* বিবর্ণ কবিতা
* জীবনানন্দ দাশের কবিতা

বাংলায় বিবিধ টুলস

বাংলায় সংবাদ ও বিষয়ভিত্তিক সাইট

Wednesday, January 02, 2008

নতুন বছর আশা নিয়ে শুরু হোক (আরিফের মুক্তি সংবাদ)

মওসুমের প্রথম ভারী তুষারপাত 
মওসুমের প্রথম ভারী তুষারপাত

অনেকদিন বাংলা ব্লগে লিখিনা। কারন এপাড়া ওপাড়ায় এত ব্লগ এখন পড়তে পড়তেই সময় চলে যায়। প্রতিক্রিয়াগুলো মন্তব্যের খাতাই সীমাবদ্ধ। দিনপন্জী, ভ্রমনকাহিনীর আইডিয়া প্রচুর জমা পড়ে আছে। হয়ত কোনদিন লেখা হবে অথবা হয়তো হবে না।

এমনি করেই চলে গেল আরেকটি বছর। ঠিক এক বছর আগে নতুন বর্ষ উদযাপন করতে বার্লিনের প্রানকেন্দ্র ব্রান্ডেনবুর্গার গেটে গিয়েছিলাম মধ্য রাতে। সেবার কয়েক মাইল হাটা এবং লোকের ভীড়ে ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে মুল আয়োজনটুকু মোটেই ভাল লাগেনি। এর থেকে লন্ডন, সিডনি বা মস্কোর আয়োজনগুলো তো খুব আকর্ষনীয় হয়। এবার জ্বলন্ত তারাবাতিতে হাত দিয়ে আমার মেয়ের ফোস্কা পড়ে যাওয়ায় আমরা ঠিক করলাম বাসায়ই থাকব ও টিভিতে দেখব।

মস্কোর রেড স্কোয়ারের রুপকথার মত বাড়ীগুলো কি অপূর্ব লাগছিল রাতের সেই আলোকমন্জুরীর মাঝে। টিভিতে এটা ওটা দেখতে দেখতে সময়ের খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম। হঠাৎ ব্যাপক পটকার আওয়াজে খেয়াল হলো এবং ব্যালকনীতে ছুটে আসলাম। দেখলাম আমাদের অদৃশ্য পড়শীরা (কোনদিন দেখা বা কথা হয়না) অনেকেই তাদের বাড়ীর সামনে উপস্থিত। তারা তারাবাতি জ্বালাচ্ছে, রকেট ছুড়ছে। বাইরে তখন মাত্র এক ডিগ্রি এবং আমি বাসার পোশাকে। বেশীক্ষন থাকতে পারলাম না- ঘরে ফিরতে হলো। এমনই আকর্ষনহীন জীবন যাপন করছি ইদানীং।
আজ নতুন বছরের প্রথম দিনটি ভালই কাটল। কারন দুটি। প্রথমত: খবর পেলাম আরিফকে (বিড়াল কার্টুন) নি:শব্দে মুক্তি দেয়া হয়েছে মাস দুই আগে। দেশের সংবাদপত্রগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছে তার সম্পর্কে কোন রিপোর্ট না করতে। হয়ত তাকে শাষানো হয়েছে এ সম্পর্কে কিছু না বলতে। অনুমান করা যায় সে হয়ত পালিয়েই আছে তবে মুক্ত।

গণতন্ত্রের প্রধান অন্তরায় হচ্ছে তথ্য প্রবাহে বাধা দেয়া। তথ্য প্রবাহ যত নিয়ন্ত্রনে থাকবে তত বিশেষ মহলের প্রপাগান্ডা সহায়তা পাবে। তত কন্সপিরেসী থিওরি হবে। এবং লোকজন কোনটি গুজব কোনটি আসল এটি সম্পর্কে দ্বিধায় থাকবে। এই নিয়ন্ত্রনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে পারে এখনও একমাত্র ইন্টারনেট। পৃথিবী জুড়েই এর পেছনেও স্বৈরাচারীরা লেগেছে এবং প্রতিবারই নতুন নতুন টুল আবিস্কার (যেমন এনোনিমাস প্রক্সি) হয়েছে তা পাশ কাটানোর। নতুন বছরে আমাদের রেজল্যুশন হোক তথ্যের এই অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা বিশেষ করে বাংলাদেশে যখন গুরুত্বপূর্ন একটি নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট কানেকশন হাতের কাছে থাকলে প্রত্যেকেই একজন নাগরিক সাংবাদিক। প্রত্যেকেরই মত/তথ্য সহজে বিশ্ববাসীর কাছে পৌছানো সম্ভব।
দ্বিতীয় কারনটি হচ্ছে গত ডিসেম্বর মাসে বার্লিন যখন প্রায় তুষারপাতবিহীন ছিল কেউ কেউ বলছিল এ গ্লোবাল ওয়ার্মিং এরই ফল। আজ বেশ অনেকটা তুষারপাত হলো। অনেক আগে সেইল এর সময় কিনে রাখা স্নোবুট পড়ে বার্লিনে বেশ ঘুরলাম।

সবার জন্যে নতুন বছরটি শুভ ও সৃষ্টিশীল হোক।

প্রথম প্রকাশ: সচলায়তন